
বিশ্বে যতগুলি যড়্গা প্রবণ দেশ রয়েছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। অথচ অনেক ড়্গেত্রেই এই রোগটি প্রতিরোধ যোগ্য।
1. যড়্গা প্রতিরোধের সাথে ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা জরম্নরী যেমন- যেখানে সেখানে থুথু না ফেলা, হাঁচি কাশির সময় নাক মুখ ঢাকা।
2. জন্মের পরপরই যড়্গা প্রতিরোধি বি.সি.জি টীকা নিয়ে নেয়া। এই টীকা মোটামুটি সাত বৎসর বয়স পর্যনত্ম ফুসফুস ও ফুসফুস বহির্ভূত যড়্গার বিরম্নদ্ধে প্রতিরোধ শক্তি যোগায়। আমরা ভাগ্যবান এই জন্য যে এই টীকাটি আমাদের সার্বজনিন টীকা দান কর্মসূচীর মধ্যে অনত্মর্গত অর্থাৎ বাচ্চা বয়স সব টীকা দেয়া হলে থাকলে আমরা ধরে নিব তার বিসিজি টীকাটিও দেয়া হয়ে গেছে।
3. সুশৃঙ্খল জীবন যাপন, সুষম খাবার এবং পরিবেশে বসবাস যড়্গা প্রতিরোধের জন্য গুরম্নত্বপূর্ণ। একত্রে গাদাগাদি করে বসবাস যড়্গার বিসত্মার বাড়ায়। ঠিক একইভাবে পুষ্টিহীনতা যড়্গা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
4. ধূমপান, মদ্যপান কিংবা অন্য যে কোন নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করলে যড়্গা হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
5. ডায়বেটিস থাকলে তা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করম্নন। অনিয়ন্ত্রিত ডায়বেটিসে যড়্গা হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।
6. কফে যড়্গার জীবণু আছে, এরূপ রোগীকে যড়্গার ঔষধ সঠিকভাবে গ্রহণ করতে উৎসাহিত করা। কারণ তাদের মাধ্যমে মুলত রোগটি থাকে।