বাংলাদেশে এখনও যড়্গায় আক্রানত্ম রোগীর সংখ্যার দিক দিয়ে অন্যতম ভারাক্রানত্ম দেশ। এই রোগ নিয়ন্ত্রণে সামাজিক সচেতনতা খুবই গুরম্নত্বপূর্ণ। এই রোগটি যেহেতু একটি সংক্রমণ ব্যাধি, তাই রোগটির লড়্গণ জেনে দ্রম্নত চিকিৎসা শুরম্নর মাধ্যমে রোগটির বিসত্মার রোধ করার সাথে সাথে অনেক মৃত্যু ও জটিলতা ঠেকানো সম্ভব। যড়্গা এমন একটি রোগ যা শরীরের যে কোন অংশে হতে পারে, তাবে সবচেয়ে আক্রানত্ম হয়ে থাকে মানুষের ফুসফুস। তাই এই সংক্রানত্ম লড়্গণগুলি আলোচিত হল।
1. রোগী দীর্ঘস্থায়ি কাশিতে ভুগতে থাকে। বলা হয়ে থাকে কাশি তিন সপ্তাহের বেশী স্থায়ি হলে, রোগীর উচিত তার যড়্গা হল কিনা তা জানার চেষ্টা কর। তবে ফুসফুসের আরো অনেক রোগের কারণে এমন দীর্ঘস্থায়ী কাশি হতে পারে।
2. রোগীর সন্ধ্যায় জ্বর আসে। তবে জ্বর সাধারণত ¯^í মাত্রার হয়ে থাকে। এই জ্বর সাধারণত কাশির মতই দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে।
3. রোগীর খাবারের রম্নচি কমতে থাকে। সাথে সাথে রোগীর ওজনও কমতে থাকে।
4. কাশির সাথে কফ বের হয়। এই কফের সাথে প্রায়ই রক্ত মিশ্রিত থাকে।
5. রোগীরা প্রায়ই অভিযোগ করে তাদের শরীর রাতে প্রায়ই ঘামে ভিজে যায়।
উপরোলিস্নখিত লড়্গণগুলির মধ্যে একাধিক লড়্গণ বিদ্যমান থাকলে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।