যাদের অ্যালার্জি জনিত সর্দি আছে, তাদের শতকরা ৬০ ভাগের অ্যাজমাতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
করোনার ভ্যাকসিন নিতে পারবেন। তবে ভ্যকসিন নেয়ার সময় অ্যজমা নিয়ণ্ত্রন থাকা ভাল।
১.নিউমোনিয়া। ২. ফুসফুসের ক্যান্সার ৩. ফুসফুসের পর্দায় পুঁজ জমলে ৪. ফুসফুস ফেটে গেলে (Pneumothorax) ৫. ফুসফুসের রক্তণালী, জমাট বাঁধা রক্ত দিয়ে বন্ধ হয়ে গেলে। (Pulmonary embolism)
সাধারণত কাশির সাথে রক্ত যায় নিম্নলিখিত কারণে। যেমন : ১. ফুসফুসের যক্ষা ২. ফুসফুসের ক্যান্সার ৩. ব্রঙ্কেকটেসিস ৪. ব্রঙ্কাইটিস ৫.নিউমোনিয়া। ইত্যাদি।
অ্যাজমা একেবারে ভাল হয়ে যায়, এ রকম দাবী চিকিৎসকরা করেন না। দীর্ঘ দিন স্বল্প পরিমাণে স্টেরয়েড ইনহেলার ব্যাবহার করে অ্যাজমাকে সম্পূর্ণ নিয়ণ্ত্রণে রাখা সম্ভব। যখন অনেক দিন যাবত অ্যাজমার কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না, আমরা বলি অ্যাজমা দমন হয়ে গেছে, তবে যে কোন সময় তা প্রকাশ পেতে পারে।
ফুসফুস ছাড়াও লিম্ফ গ্ল্যাণ্ড, ফুসফুসের পর্দা, হার্টের পর্দা, খাদ্য ণালী, কিডনী, চামড়া, মস্তিষ্ক, এডরেণাল গ্ল্যাণ্ড, প্রজনন অংগ, চোখ, মেরুডণ্ড সহ শরীরের যে কোন জায়গায় যক্ষা হতে পারে।
অ্যাজমা বা সিওপিডি রোগ ধরা পড়লে, যত দ্রুত সম্ভব ইনহেলার দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। এটি নিরাপদ এবং এর মাধ্যমে স্বল্প পরিমাণ ঔষধ ফুসফুসের গভীরে পৌঁছে দিয়ে সহজেই উপকৃত হওয়া যায়। ফলে ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও কম হয়।
অ্যাজমা বা সিওপিডি রোগ ধরা পড়লে, যত দ্রুত সম্ভব ইনহেলার দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। এটি নিরাপদ এবং এর মাধ্যমে স্বল্প পরিমাণ ঔষধ ফুসফুসের গভীরে পৌঁছে দিয়ে সহজেই উপকৃত হওয়া যায়। ফলে ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও কম হয়।
ফুসফুস সহ শরীরের যে কোন অংশে যক্ষা হতে পারে। তবে ফুসফুসের বাইরে অন্যান্য যে সকল অংশে যক্ষা বেশী হয় তা হল : ১) ফুসফুসের পর্দায় পানি আসা। ২) লসিকাগ্রণ্থিতে (lymphnode tuberculosis) ৩) মেরুদণ্ডের যক্ষা ৪) পেটের যক্ষা ৫) মস্তিষ্কের যক্ষা ৬) চামড়ার যক্ষা ইত্যাদি।
ডায়বেটিস অনিয়ণ্ত্রিত হলে ফুসফুসে নিউমোনিয়া, যক্ষা কিংবা ফোঁড়া হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
একটি লোক কমপক্ষে প্রতিদিন ২০ টি করে সিগারেট ১০ বছর খেলে সিওপিডি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
সাধারণত ফুসফুসের যক্ষা একজনের কাছ থেকে বিভিন্ন জনের মধ্যে ছড়াতে পারে। কিন্তু ফুসফুস বহির্ভূত যক্ষা অন্যদের মধ্যে ছড়াতে পারে না।
ইনহেলার ব্যাবহার করলে রোজা ভাঙ্গে না, কারণ ইনহেলর থেকে বের হওয়া বায়বিয় বস্তু সরাসরি আপনি শ্বাসের সাথে বুকে টেনে নেন। ইনহেলার থেকে বের হওয়া ঔষধ অবশ্যই খাওয়ার জন্য নয়।
আপনি যদি গত ১৪ দিনের মধ্যে-
– চীন বা অন্যান্য আক্রান্ত দেশসমূহে (যেখানে স্থানীয় সংক্রমণ আছে) ভ্রমণ করে থাকেন, অথবা
– কোভিড-১৯ আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে থাকেন
এবং আপনার যদি-
– জ্বর (১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি)
– কাশি
– গলাব্যথা
– শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে দেরি না করে নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে যাবেন, অথবা আইইডিসিআর হটলাইনে যোগাযোগ করবেন।
আপনি অসুস্থ হয়ে পড়লে-
– পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ রাখার স্বার্থে একা একটি আলাদা কক্ষে থাকুন ও সর্বাবস্থায় মাস্ক ব্যবহার করুন।
– একান্ত প্রয়োজন না হলে ঘরের বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
– সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে কমপক্ষে ১ মিটার (৩ ফুট) দূরত্ব বজায় রাখুন।
– ঘন ঘন হাত পরিষ্কার করুন (সাবান-পানি অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে)
Is there any query left? You can directly share with us and clear away all your confusions.