অধিকাংশ রোগী কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই, যড়্গা রোগের ঔষধের কোর্স সম্পন্ন করেন। কিছু ড়্গেত্রে ¯^íমাত্রার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে, তবে বড় ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্যিযা একে বারেই বিরল।
ঔষধ শুরম্ন করার পর রোগীর যে কারণে সবচেয়ে বেশি চিনিত্মত হয়ে পড়েন তা হল প্রসাবের রং কমলা বা লাল হওয়া।কিন্তু ব্যাপারটা একদমই ¯^vfvweK, মূলত প্রসাব ঔষধের রং ধারণ করে। শধু প্রসাব কেন ? শরীরের ঘাম এমনকি অনেকড়্গেত্রে চোখের পানির রং কমলা হয়ে যেতে পারে। প্রসাবের রং বিকালের পর পরিষ্কার হয়ে যায়।
কারো কারো ড়্গেত্রে ড়্গুধা মন্দা, খাবারের অরম্নচি কিংবা কখনও কখনও পেট ব্যাথা করতে পারে, সে ড়্গেত্রে খাবারেরআগে খালি পেটে ঔষধ না খেয়ে, খাবারের সাথে অথবা খাবারের পর ঔষধ খেলে ভাল হয়।
শরীর বিভিন্ন গিড়ায় (অস্থি সন্ধি) গুটি কয়েক রোগীর ব্যাথা হগতে পারে। চিকিৎসকের পরমার্ম মত হালকা কিছু ঔষধখেলেই এই সমস্যার সমাধান হয়।
কখন কখনও কারো কারো কারো পায়ে জ্বালা করতে পাড়ে, কখনও বা হতে পারে হালকা চুলকানি এর সাথে দেখা দিতেপারে চামড়ায় অ্যালার্জি জনিত সমস্যা, এতে দুঃচিনত্মার কিছু নেই, আপনার বাড়ির কাছের চিকিৎসকই এর সমাধানদিতে পারবে। তবে চামড়ার সমস্যা যদি বেশি পরিমাণে দেখা দেয় এবং কোন কোন ড়্গেত্রে যদি মুখ গহ্বরে ড়্গত দেখাদেয়া, তবে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
ক্যাটাগরি দুইতে ইনজেকশন নেয়ার সময়, আপনি খেয়াল করম্নন আপনি কানে কম শুনেছেন কিনা অথবা আপনারমাথা ঘুরছে কিনা, তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
ঔষধ গ্রহণকালীন সময় যদি আপনার চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায় এবং এর সাথে খাবারের অরম্নচি, বমি বমি ভাবপ্রভৃতি দেখা দেয়, তাহলে মনে করতে হবে হয়ত আপনার জন্ডিস দেখা দিয়েছে (লিভার/যকৃত আক্রানত্ম হওয়া), আপনিদ্রম্নত আপনার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।